কিভাবে ড্যামেজ চুলের যত্ন নিবেন

ড্যামেজ চুলের যত্ন নেওয়ার জন্য কত না চেষ্টা করে।ড্যামেজ চুলের যত্ন  নিতে হলে আপনাকে পুরো ব্যপারে জানতে হবে।অনেকে ভেবে থাকেন তার চুল চকচকে নেই।তার মানে তার চুল ড্যামেজ। ব্যাপার টা মোটেও এমন নয়।ড্যামেজ চুল কেন হয়।ড্যামেজ চুল কি এবং এর প্রতিকার সব কিছু সম্পুর্ন ভাবে জানা থাকলে আশা করছি আপনি আপনার  ড্যামেজ চুলের সঠিক যত্ন নিয়ে পুনরায় চুলের সুন্দর্য ফিরিয়ে আনতে পারবেন।আর এই জন্য  আপনাকে এই আর্টিকাল টি সম্পুর্ন পড়তে হবে।আমি আজকের এই প্রতিবেদনে সম্পুর্ন ব্যাপারে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।মূলকথা হলো চারপাশে এত এত পল্যুশন বাইরে বের হওয়া মুশকিল।প্রতিদিন স্কুল কলেজ কিংবা ইউনিভার্সিটি তো যেতেই হয়।তাই ড্যামেজ চুলের সমস্যা  একটি কমন সমস্যা।এই বর্তমান মেয়েদের দুশ্চিন্তার শেষ নেই।কি করলে হবে এর সমাধান।অনেকে তো চুল কেটে ফেলার মত সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে। তবে আপনি যদি পুরো ব্যাপার টা জেনে থাকেন তাহলে আপনি নিজেয় নির্নয় করতে পারবেন আসলে চুল কেটে ফেলতে হবে কি না।যদি খুব বেশি ড্যামেজ হয় তবে চুল তো কাটতেই হবে।তাহলে কিভাবে  নির্নয় করবেন চলুন যেনে নেই,ড্যামেজ চুল কি, ড্যামেজ চুলের লক্ষন,আর ড্যামেজ চুল হবার কারন কি এবং ফাইনালি এর সমাধান।

ড্যামেজ চুল কি?

ড্যামেজ চুল মানে যে চুলে বিভক্ত হওয়া সেটি মোটেও নয়।চুলের বাইরে স্তর থাকে অর্থাৎ কিউটিকেলে  যখন ফাটিল দেখা দেয় তখন মুলুত চুল ড্যামেজ হয়। কিউটিকেলে ফাটল ধরলে চুলের ক্ষতি হয়।পাশাপাশি চুল ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যখন চুল ভেঙে পড়ে, অর্থাৎ চুলের ক্ষতি হতে হতে চুল একেবারে ঝরে বা প্রানহীন দেখায়,যা দেখতেও খুব বাজে। আর এই ধরনের প্রানহীন চুল পরিচালনা  করা খুবই বিরক্তিকর এবং কঠিন। আপনার চুলের অবস্থা যদি এ-ই রুপ হয়ে থাকে তাহলে আপনি ভাবছেন চুল কেটে নিলেই এর সমাধান পেয়ে যাবেন আপনার এই ধারনা সম্পুর্ন সঠিক নয়।চুল কেটে নিলেও চুল আবার যখন হবে তখন সেই মৃত কোষ থেকেই চুল হচ্ছে ফলে সমাধান হবে না।আবার সেই ফাটল চুল হবে।তাই এর জন্য  স্থায়ী চিকিৎসা প্রয়োজন। যার মাধ্যমে মৃত কোষ গুলো ধ্বংস করে নতুন করে কোষ জন্মায়।ফলে আপনি পাবেন স্থায়ী সমাধান।তবে আশা করছি আপনি বুঝতে পেরেছেন আসলে ড্যামেজ চুল কি।চুলের শাহিনতা না থলেই চুল ড্যামেজ হয় না।চুল ড্যামেজ হয় মুলত চুলের বাইরের স্তর অর্থাৎ কিউটিকেলে যখন ফাটল ধরে তখন।

ড্যামেজ চুলের লক্ষন

সবার আগে আপনার  এটি জেনে নেওয়া উচিত আপনি কিভাবে বুঝবেন আপনার চুলে ড্যামেজ হয়েছে।বেশ কিছু লক্ষন রয়েছে।যেগুলো দেখলে বুঝবেন আপনার চুল ড্যামেজ হতে চলেছে।চলুন যেনে নেই।

১.রুক্ষতাঃ

রুক্ষতা কি এটা হয়তো অনেকে জানেন।তবে যদু না জেনে থাকেন তাহলে চুলের আগায় দেখবেন গোছা ধরে আছে।চুলের গোড়া থেকে হাত বুলিয়ে নিয়ে যেতে থাকবেন আগায় এসে আটকিয়ে যায় এটি হলে বুঝবেন আপনার চুলের রুক্ষতা নষ্ট হচ্ছে।এবং চুল ড্যামেজ হতে চলেছে।

২.মলিনতাঃ

মলিনতা হচ্ছে চুল একবার ড্যামেজ হলে যতই সেটাকে ডিপ কন্ডিশনার  দিয়ে ম্যাসেজ করেন না কেন,চুল আগের মত সিল্ক বা শাইনি থাকে না।চুলের উজ্জ্বলতা আগের মত না থাকলে বুঝবেন চুলের মলিনতা নষ্ট হয়ে গেছে।এর মানে হচ্ছে চুল ড্যামেজ হয়ে আছে।

৩.জটঃ

জট হয় মুলত পল্যুশনের জন্য। তবে পল্যুশনেও তো চুল ড্যামেজ করে।স্বাভাবিক এর তুলনায় অনেক বেশি জট থাকলে বুঝবেন আপনার  চুলের অবস্থা ভালো না। আপনার চুল ড্যামেজ।

৪.আগা ফেটে যাওয়াঃ

চুলের ড্যামেজ মানেই চুলের আগা ফেটে যায়।এরকম হলেই বুঝতে পারবেন চুল ড্যামেজ হয়েছে ঠিক করার ব্যবস্থা নিতে হবে।

৫.চুল পড়াঃ

 আপনার চুল যদি স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি পড়ে তবে চুলের সমস্যা। চিরুনি করার সময় কিংবা গোসল করার সময় যদি অতিরিক্ত চুল পড়ে তাহলে আপনার চুল ড্যামেজ হয়েছে।এটি চুল ড্যামেজ হবার একটি লক্ষন এটি দ্রুত ঠিক না করলে খুব তাড়াতাড়ি আপনি মাথার চুল হারাবেন।  

ড্যামেজ চুল হবার কারন

নাক,কান হাত,ইত্যাদির ন্যায় মাথার চুল আমাদের শরীরের একটি অংশ।শরীর সুস্থ রাখার জন্য  যেমন  আমরা বিভিন্ন ধরনের খাবার খাই।অথবা অপুষ্টি এবং অসাস্থ্যকর খাবার খেলে যেমন অসুস্থ হয়ে যাই তেমনি ভুলের সঠিক যত্ন না নিলে চুল ড্যামেজ হয়ে যায়।তাই এখন জানবো চুল ড্যামেজ হবার কারন কি?

১.স্ট্রেসঃ

এটি এমন একটি সমস্যা  যা শুধু আপনার  শরীর  নয় শরীরে থাকা চুলের জন্য  ক্ষতি।স্ট্রেস এমন একটা সমস্যা  যা আপনার ভিতর থেকে শেষ করে দেয়।তবে এর প্রভাব  সবচেয়ে  বেশি পড়ে চুলে।স্ট্রেসের জন্য  চুলের ড্যামেজ হয়।স্ট্রেস চুলের ফলিকলকে এমন একটা পর্যায়ে নিয়ে যায় যা নতুন চুল গজানোর  স্ট্রান্ড নষ্ট করে। এতে করে চুল প্রতিনয়ত বাড়তে থাকে।আপনার  ভিতরে স্ট্রেস থাকলে আপনি যত ভালো পন্য  ব্যবহার করেন না কেন।আপনি আপনার  চুলের ক্ষতি আটকাতে পারবেন না।তাই এটি ঠিক করতে হলে করনিয় হলে সট্রেস কমানো।এছাড়া  ডায়েট কিংবা নিয়মিত চুলের যত্নের মাধ্যে এটি উন্নতি করতে পারেন।

২.ব্লিচিংঃ

অনেকে স্টাইল করার জন্যে  চুলে ব্লিচিং করে থাকে।এটি চুলের স্বাভাবিক রঙের চেয়ে এক দুই শেড কম রঙ করা হয়।ফলে চুলেকে শুল্ক এবং ভাজ্ঞা ও প্রানহীন করে তোলে।এটি ব্যাবহারে গলে চুলের স্থীতিস্থাপিকা নষ্ট হয়ে যায়।এর প্রভাব  থেকে রক্ষা পেতে হলে আপনার মাথা সবসময়  ঢেকে রাখুন।নয়তোবা খুব দ্রুত চুল ড্যামেজ হয়ে যাবে। চুল কালার করা ফ্যাশনের নামে চুলের ১২ টা বাজানোর কোন দরকার  নেই।এবং সুইমিং পুলে যাওয়ার দরকার  নেই।সুইমিং পুল ব্যবহার করলে চুলে অবশিষ্ট আদ্রতা সেটিও নষ্ট হয়ে যাবে।

৩.রাসায়নিক রংঃ

ফ্যাশনের নামে সুন্দর চুল নষ্ট করার জন্যে এখনকার  আধুনিক যুগের মেয়েরা খুবই পারদর্শী। চুলকে সুন্দর করার জন্যে  চুলে ব্যবহার  করে অতিরিক্ত রং।এতে করে অর্থ  ব্যায়ের পাশাপাশি চুলের জীবন  ব্যয় করে ফেলে।এতে চুল ড্যামেজ হয়।চুলে রঙ করার ফলে চুলের আদ্রতা কমতে শুরু করে।চুল ভাংতে ভাংতে প্রানহীন হয়ে যায়।চুলের রঙ করার চুলের অরজিনাল রঙ তার সজিবতা হারিয়ে ফেলে।ফলে ব্যবহার করা রঙ কিছুদিন পরে নষ্ট হয়ে গেলে ন্যাচারাল রঙ আর কাজ করে না।ফলে চুলে দেখা দেয় ড্যামেজ।

৪.চুলে হিট দেওয়াঃ

স্টাইল করবার জন্য  এখনকার  মেয়েরা তাদের চুলে তাপ দিয়ে থাকে।এতে চুল তার নিজস্ব শক্তি হারিয়ে ফেলে।চুলে দেখা দেয় শুল্কতা।কিভহু দিন পর চুল পড়া শুরু হয়।এবং পরিশেষে চুল হয় ড্যামেজ।এই হিট দেওয়ার ফলে চুলের কিউটিকল ওপেন হয়ে যায়।আর চুল তার স্বাভাবিক আদ্রতা  হারিয়ে ফেলে।চুল হয় নিসপ্রান।তাই হিট দেওয়ার সময় হিট প্রটেকটর ব্যবহার করতে হবে।নয়তবা চুল কিছু দিনের মধ্যে ড্যামেজ হয়ে যাবে।

৫.ভুল প্রোডাক্ট ব্যবহারঃ

না বুঝে একেক সময় একেক ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করলে চুলের আদ্রতা নষ্ট হয়।তেল শ্যাম্পু এগুলো  এক ধরিনের প্রোডাক্ট কনটিনিউ ব্যবহার করা উচিত।অনেকের মাথায় খুস্কি থাকায় ভুলভাল তেল ব্যবহার করে যার ফলে চুলের শাইনি নষ্ট হয়ে যায়।তাই চুল ড্যামেজ হবার জন্য  ভুল প্রোডাক্ট দায়ি হতে পারে।তাই যে কোন ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার করতে হলে বুঝে শুনে ভালো টা ব্যবহার করবেন।এবং একই প্রোডাক্ট ব্যবহার করবেন।তাহলে চুলের ড্যামেজ ঠিক থাকবে।  

ড্যামেজ চুলের যত্ন/প্রতিকার

চুল ড্যামেজ কি কেন হয় এবং এর লক্ষন আমরা খুব ভালো করে জেনেছি।এখন জানবো এর প্রতিকার। আমরা আসলে প্রতিকার জানার জন্য এতক্ষন এইসব গুলো ব্যপারে জানলাম।তাহলে চলুন ড্যামেজ চুলের প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

১তেলঃ

নারকেল তেল বিশেষ করে।নারকেল তেল কিউটিকল এর বাইরেও একটি আলাদা প্রডাক্টিভ লেয়ার তৈরি  করে।পাশাপাশি চুলকে মসৃন করে। চুলের ড্যামেজ ঠিক করার জন্যে  নারকেল  তেলের ভুমিকা সবচেয়ে বেশি।যত উন্নত প্রোডাক্ট ব্যবহার করেন না কেন।তার মধ্যে সবচেয়ে  উপকারী ভালো  ফল পা-ও-য়া যায় নারকেল তেলে।এর বাইরে আলভ অয়েল আছে ওলিভ ওয়েল আছে এগুলো  নারকেল তেলের সাথে মিক্সট করে ব্যবহার করতে পারেন কেননা এই তেল চুলের ভিতর থেকে মজবুত করে।তাই ড্যামেজ চুল ঠিক করার জন্যে  তেল ব্যবহার করুন।বিশেষ করে নারকেল তেল।

২.ক্যামিকেল কালার থেকে দূরে থাকুনঃ 

ফ্যাশন করলেই আপনাকে বেশি সুন্দর  লাগবে এই ধারনা বাদ দিন।একদিনের জন্য  বা কিছু দিনের জন্য  সুন্দর হতে গিয়ে সারাজীবনের জন্য চুল নষ্ট করে কি লাভ।ক্যামিকেল চুল ড্যামেজের বড় কারন।তাই এগুলো  থেকে দূরে থাকুন।ন্যাচারাল চুলের সুন্দর্য সবথেকে বেশি।

৩.চুলে হিট বা স্টাইল না করাঃ

যখন চুলের ড্যামেজ হয় তখন এসব স্টাইল বা চুলের হিট দেওয়া থেকে দূরে থাকুন।চুল তো এমনি ড্যামেজ তারমধ্যে যদি  চুলে হিট দেওয়া হয় তাহ চুল মরে যাবে।একদম।তাই চুলের ড্যামেজ নয় যে কোন সময়েই এই ধরনের হিট বা স্টাইল করা ঠিক নয়।বিশেষ করে ড্যামেজ দেখা দিলে স্টাইল করা কিছুদিনের জন্য বিরতি নিন।খুব বেশি প্রয়োজন হলে হিট ছাড়া যে স্টাইল করা যায় সেগুলো করতে পারেন।

৪.ড্যামেজ চুলের যত্নঃ

নিয়মিত যত্নের মাধ্যমে ড্যামেজ চুল ঠিক করা সম্ভব। তবে সেটি হতে হবে রুটিনের ন্যায়।প্রতিদিন নিয়ম করে  চুল ধুইয়ে চুলে তেল ব্যবহার করতে হবে।সঠিক শ্যাম্পু কন্ডিশনার নির্বাচন করতে হবে।নিশ্চিত করতে হবে আপনার  রুটিনে চুলের যত্নের জন্য  কি কি রেখেছেন।সেই গুলো প্রতিদিন ব্যবহার করার মাধ্যমে চুলের ড্যামেজ ঠিক করা সম্ভব।

৫.চুল কাটাঃ

আপনি চুলের ড্যামেজ  নির্নয় করতে পারলে খুব সাধারণ  হলে চুল কেটে ড্যামেজ চুল ফেলে দিয়ে চুল রক্ষা করতে পারেন।যেহেতু চুল ট্রিম করা জরুরি।চুল ভেজ্ঞে যেতে পারে তাই।এই জন্য  ড্যামেজ হলে চুল কেটে নিতে পারেন।  

ড্যামেজ চুলের যত্ন নিতে ঘরোয়া উপায়

ড্যামেজ চুলের প্রতিকার হিসাবে বেশ কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে।যেগুলো অবলম্বন করলে ড্যামেজ চুলের শুর হবার সময় থেকে এই সকল পদ্ধতি ব্যবহার করলে চুল ড্যামেজ এর হাত থেকে রক্ষা পাবে।তাই চলুন  যেনে নেই ড্যামেজ চুল এর প্রতিকার হুসাবে ঘরোয়া উপায়।

১.ডিম এবং দুধতাঃ

ডিম এবং দুধ চুলের জন্য বেশ ভালো উপকারী। আমাদের চুল মুলত প্রোটিন দিয়ে তৈরি। তাই চুলের ড্যামেজ ঠিক করতে হলে প্রোটিনের জোগান ঠিক রাখতে হবে।ডিমে আর দুধে থাকা প্রোটিন সরাসরি কাজ করে।যা চুলের ড্যামেজ ঠিক করার জন্যে যতেষ্ট। অনেকে হয়তো  জানেন না ডিম কিন্তু ন্যাচারাল কন্ডিশনার।তাই চুলের ড্যামেজ ঠিক করার জন্যে  এই ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।ব্যবহার হচ্ছে ডিম ভেঙে গুধের সাথে মিক্সিং করে ২০ মিনিট মাথায় দিয়ে রাখুন।এরপর  ধুইয়ে ফেলুন।

২.চা পাতাঃ

চা খেয়ে পাতা ফেলে দেই সবাই।কেন দেই আসলে আমরা জানি না এই পাতা দিয়েও চুলের ড্যামেজ ঠিক করা যায়। চা পাতায় থাকে পলিফেনল  আর ভিটামিন।এই ভিটামিন চুল গজাতে সাহায্য করে।তাই চুলের সুন্দর্য এবং  চুলের ড্যামেজ  ঠিক করতে ব্যবহার করুন চা পাতা।

৩.আলোভ্যারাঃ

অয়ালোভ্যারা কত উপকারী চুলের জন্য  সেটা সকলে জানি। যদি এর সজ্ঞে দই মিশিয়ে দিতে পারেন তাহলে চুলের ড্যামেজ ঠিক হয়ে যাবে।কেননা এই দুই উপাদান চুলের জন্য খুব উপকারী। চুলকে করে তুলবে মোলায়েম।

৪.কলাঃ

ডিমের মত কলাও একটি ন্যাচারাল কন্ডিশনার। কলায় প্রচুর ভিটামিন এ আছে।ড্যামেজ হওয়া চুল ঠিক করার জন্যে  ভিটামিন  এ  অনেক কার্যকারি।পাশাপাশি কলা চুলের মোলায়েম এবং ময়েশ্চারাইজার ধরে রাখে।

এই কয়েকটি ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনি আপনার ড্যামেজ চুলকে সুস্থ  করতে পারেন।।ভালো লাগলে শেয়ার করুন।নিয়মিত  এই ধরনের টিপস পেতে আমাদের বিউটি টিপস ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন Beauty health bd

ধন্যবাদ

আরও ব্লগ নতুন ব্লগ
কোন কমেন্ট করা হয়নি
কমেন্ট করুন
comment url

আরও পড়ুন...